বামেদের বাৎসরিক #MeToo উৎসব, নম্বর ৭৮৬

বেলুড়ের মুসলিম শিক্ষক এবং আনন্দ বাজার পত্রিকার লেখক শামীম আহমেদের দিকে অভিযোগ উঠেছে ‘পাতানো মেয়ের’ সঙ্গে অভব্য আচরণের । না, নকশাল ও নারীবাদী মেয়েটির প্রতিও আমাদের বিশেষ কিছু সহানুভূতি নেই। তবে একটা প্রশ্ন আছে। এর আগেও বারবার হিন্দু বিদ্বেষের অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও রামকৃষ্ণ মিশনের শিক্ষা সংস্থার এক বড় পদে তিনি কিভাবে থাকছেন, সেটাই আশ্চর্যের। এবং এঁকে নিয়ে মিশন সমর্থক বা ভক্ত হিন্দুত্ববাদীদের হিরন্ময় নিরবতা বিশেষ আশ্চর্যজনক। যেখানে “হিন্দুত্বের পথ থেকে বিচলিত হওয়ার কারণে” খুব সহজেই মোদী ও অমিত শাহের মুণ্ডপাত করাটা আজকাল ফ্যাশন, সেখানে এক টিপিক্যাল হিন্দু বিদ্বেষী মানুষকে তোল্লাই দেওয়ার জন্য মিশন কর্তৃপক্ষকে দায়ী করা যাবে না কেন, এবং দায়ী করে সমালোচনা করলে কিভাবে ‘হিন্দু ঐক্য’ নষ্ট হবে, সেটা আমার বোঝার বাইরে... যাই হোক। আরও একটি খবর অনুযায়ী, ইউপির এক পরিবারের নয় কন্যার মধ্যে তিন কন্যাই আব্বুর বিরুদ্ধে যৌণ নির্যাতনের অভিযোগ এনেছেন। এবং গ্রেপ্তারও হয়েছেন সেই আব্বু। এক মরু বর্বর বৌমাকে নিকাহ করেছিল। তাকে অনেকেই মহাপুরুষ টাইপের কিছু মনে করে আপনারা এইসব ঘটনার মধ্যে কী ক...